Paris Agreement MCQ Quiz in বাংলা - Objective Question with Answer for Paris Agreement - বিনামূল্যে ডাউনলোড করুন [PDF]

প্যারিস চুক্তি:

• প্যারিস চুক্তি (ফরাসি: L'accord de Paris) হল জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে একটি আইনত বাধ্যতামূলক আন্তর্জাতিক চুক্তি যা জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন অন ক্লাইমেট চেঞ্জ (UNFCCC)।
• এটি 12ই ডিসেম্বর 2015 -এ প্যারিসের COP 21-এ 196টি পক্ষ গৃহীত হয়েছিল এবং 4ঠা নভেম্বর 2016 -এ কার্যকর হয়।
• ফেব্রুয়ারী 2020 পর্যন্ত, সমস্ত UNFCCC সদস্য চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে, 189 জন এতে একটি পক্ষ হয়ে উঠেছে, এবং একমাত্র উল্লেখযোগ্য নির্গমনকারীরা যারা দল নয় তারা হল ইরান এবং তুরস্ক।

প্যারিস চুক্তির লক্ষ্য:

• প্রাক-শিল্প স্তরের তুলনায় বৈশ্বিক উষ্ণতাকে 2-এর নীচে সীমাবদ্ধ করুন , বিশেষত 1.5 ডিগ্রি সেলসিয়াস।
• শতাব্দীর মাঝামাঝি নাগাদ একটি জলবায়ু-নিরপেক্ষ বিশ্ব অর্জনের জন্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব গ্রীনহাউস গ্যাস নির্গমনের বৈশ্বিক শিখরে পৌঁছান।

• এটি জলবায়ু পরিবর্তনের উপর একটি আইনগতভাবে বাধ্যতামূলক চুক্তি ছিল এবং এই চুক্তির কেন্দ্রীয় লক্ষ্য ছিল জলবায়ু পরিবর্তনের হুমকির বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী প্রতিক্রিয়া শক্তিশালী করা।
• প্যারিস চুক্তির উদ্দেশ্য হল প্রাক-শিল্প স্তরের তুলনায় বৈশ্বিক উষ্ণতা 2-ডিগ্রী সেলসিয়াসের নীচে হ্রাস করা এবং তাপমাত্রা বৃদ্ধি 1.5 ডিগ্রি হ্রাস করার প্রচেষ্টা করা।
• এই চুক্তিটি এই জলবায়ু পরিবর্তন প্রক্রিয়ার প্রধান আলো কারণ এটিই প্রথম যেখানে সমস্ত দেশ একটি সাধারণ কারণের জন্য এবং জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য একত্রিত হয়েছে।
• এই চুক্তির লক্ষ্য জলবায়ু পরিবর্তন কমাতে এবং পরিবেশের ক্ষতি ও ক্ষয়ক্ষতি কমানোর জন্য বৈশ্বিক লক্ষ্য অভিযোজন।

এইভাবে, প্যারিস চুক্তির মূল লক্ষ্য হল জলবায়ু পরিবর্তনের হুমকির বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী প্রতিক্রিয়া জোরদার করা।

প্যারিস চুক্তি

• এটি COP21 সম্মেলন হিসাবেও পরিচিত যা বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি প্রাক-শিল্পায়ন যুগের 2-ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডের নীচে রাখার জন্য একটি আন্তর্জাতিক জলবায়ু চুক্তি।
• 196 টি আলোচনারত দেশ 12 ই ডিসেম্বর 2015 সালে এই চুক্তিতে সম্মত হয়েছিল এবং দীর্ঘমেয়াদী গ্রীনহাউস গ্যাস নির্গমন বিকাশের কৌশল নির্ধারণের জন্য 2016 সালের 4 নভেম্বর এটি কার্যকর হয়।
• এটি সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলির জন্য আইনতভাবে বাধ্যতামূলক নিয়ম ছিল
• উন্নয়নশীল দেশগুলিকে এই চুক্তিটি বাস্তবায়নের জন্য তাদের বিদ্যমান প্রযুক্তিগুলিকে উন্নত করতে সক্ষম করে তোলার জন্য উন্নত দেশগুলি কর্তৃক আর্থিক সহায়তা প্রদানের বাধ্যবাধকতা এই চুক্তির একটি অংশ।
• এটি 2025-2030 এর মধ্যে গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন হ্রাস করার লক্ষ্য নিয়েছে।

মন্ট্রিল প্রোটোকল

• ওজোন-ক্ষয়কারী রাসায়নিকগুলি পর্যায়ক্রমে অপসারণের উদ্দেশ্যে ও পৃথিবীর ওজোন স্তরটিকে রক্ষা করার জন্য এটি একটি বিশ্বব্যাপী চুক্তি।
• এটির ওজোন-ক্ষয়কারী রাসায়নিক উৎপাদন এবং ব্যবহার উভয়ই অন্তর্ভুক্ত।
• এটি 1987 সালে স্বাক্ষরিত হয়েছিল এবং 1989 সালে কার্যকর হয়েছিল।
• প্রোটোকল মান্যতাকারী দেশগুলি একটি সিদ্ধান্ত নিতে এবং আজ পর্যন্ত এর কাজকর্ম সম্পাদনের বিষয়ে পর্যালোচনা করতে বার্ষিক বৈঠকে মিলিত হয়।
• কিগালি চুক্তি হ'ল মন্ট্রিল প্রোটোকলের সাম্প্রতিক সংশোধন যা 2016 সালে HFC এর ধাপে ধাপে অপসারণের বিষয়তি অন্তর্ভুক্ত করে

কিয়োটো প্রোটোকল

• এটি রাষ্ট্রপুঞ্জের একটি চুক্তি যা স্বাক্ষরকারী দেশগুলিকে তাদের গ্রীনহাউস গ্যাস নিঃসরণ হ্রাস করতে বাধ্য করে।
• 1997 সালের ডিসেম্বর মাসে জাপানের কিয়োটোতে এই প্রোটোকলটির খসড়া তৈরি হয় এবং স্থানটির নামে সম্মেলনের নাম স্থির হয়।
• এটি 1997 সালের আর্থ সামিটে(বিশ্ব সম্মেলন) বেশিরভাগ দেশ স্বাক্ষর করেছিল।
• আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেনি
• এটি 2012 সালের মধ্যে মূল গ্রীনহাউস গ্যাসের জন্য বাধ্যতামূলক হ্রাসের লক্ষ্যমাত্রা স্থির করে।

রিও সম্মেলন

• আর্থ সামিট বা বিশ্ব সম্মেলন নামে পরিচিত রিও সম্মেলন ছিল পরিবেশ ও উন্নয়ন সম্পর্কিত রাষ্ট্রপুঞ্জের সম্মেলন।
• এটি দীর্ঘ-পরিসরের প্রতিবেদন এবং কার্যকরকরণের পরিকল্পনা তৈরি করে যা পরিবেশগত সমস্যাগুলির বিষয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিয়াকলাপগুলির জন্য নির্দেশনা হিসাবে কাজ করে চলেছে যার মধ্যে স্থিতিশীল বিকাশ সম্পর্কিত ওয়ার্ল্ড সামিট (আর্থ সামিট 2002) এবং কিয়োটো প্রোটোকল অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
• এটি জীববৈচিত্র্য সম্পর্কিত সম্মেলন(CBD) এবং জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কিত রাষ্ট্রপুঞ্জের কাঠামো (UNFCCC) প্রতিষ্ঠার দিকে পরিচালিত করে।
• এটি অন্যান্য দেশের পরিবেশ সংক্রান্ত বিষয়কে ক্ষতি না করে প্রতিটি দেশকে তাদের অভ্যন্তরীণ সীমান্তের মধ্যে  থাকা প্রাকৃতিক সম্পদকে কাজে লাগানোর আদেশ দেয়
• এটি সকল দেশ ও স্থানীয় সরকারকে ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য পরিবেশ ও প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণের পরিকল্পনা বিকাশ ও বাস্তবায়নের আহ্বান জানায়।

অতএব, প্যারিস চুক্তিটি কেন্দ্রীয় লক্ষ্য হল বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি প্রাক-শিল্পায়ন যুগের  2 ডিগ্রি সেলসিয়াসের নীচে রেখে জলবায়ু পরিবর্তন জনিত সমস্যার বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী প্রতিক্রিয়া জোরদার করা

প্যারিস চুক্তি

• এটি COP21 সম্মেলন হিসাবেও পরিচিত যা বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি প্রাক-শিল্পায়ন যুগের 2-ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডের নীচে রাখার জন্য একটি আন্তর্জাতিক জলবায়ু চুক্তি।
• 196 টি আলোচনারত দেশ 12 ই ডিসেম্বর 2015 সালে এই চুক্তিতে সম্মত হয়েছিল এবং দীর্ঘমেয়াদী গ্রীনহাউস গ্যাস নির্গমন বিকাশের কৌশল নির্ধারণের জন্য 2016 সালের 4 নভেম্বর এটি কার্যকর হয়।
• এটি সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলির জন্য আইনতভাবে বাধ্যতামূলক নিয়ম ছিল
• উন্নয়নশীল দেশগুলিকে এই চুক্তিটি বাস্তবায়নের জন্য তাদের বিদ্যমান প্রযুক্তিগুলিকে উন্নত করতে সক্ষম করে তোলার জন্য উন্নত দেশগুলি কর্তৃক আর্থিক সহায়তা প্রদানের বাধ্যবাধকতা এই চুক্তির একটি অংশ।
• এটি 2025-2030 এর মধ্যে গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন হ্রাস করার লক্ষ্য নিয়েছে।

মন্ট্রিল প্রোটোকল

• ওজোন-ক্ষয়কারী রাসায়নিকগুলি পর্যায়ক্রমে অপসারণের উদ্দেশ্যে ও পৃথিবীর ওজোন স্তরটিকে রক্ষা করার জন্য এটি একটি বিশ্বব্যাপী চুক্তি।
• এটির ওজোন-ক্ষয়কারী রাসায়নিক উৎপাদন এবং ব্যবহার উভয়ই অন্তর্ভুক্ত।
• এটি 1987 সালে স্বাক্ষরিত হয়েছিল এবং 1989 সালে কার্যকর হয়েছিল।
• প্রোটোকল মান্যতাকারী দেশগুলি একটি সিদ্ধান্ত নিতে এবং আজ পর্যন্ত এর কাজকর্ম সম্পাদনের বিষয়ে পর্যালোচনা করতে বার্ষিক বৈঠকে মিলিত হয়।
• কিগালি চুক্তি হ'ল মন্ট্রিল প্রোটোকলের সাম্প্রতিক সংশোধন যা 2016 সালে HFC এর ধাপে ধাপে অপসারণের বিষয়তি অন্তর্ভুক্ত করে

কিয়োটো প্রোটোকল

• এটি রাষ্ট্রপুঞ্জের একটি চুক্তি যা স্বাক্ষরকারী দেশগুলিকে তাদের গ্রীনহাউস গ্যাস নিঃসরণ হ্রাস করতে বাধ্য করে।
• 1997 সালের ডিসেম্বর মাসে জাপানের কিয়োটোতে এই প্রোটোকলটির খসড়া তৈরি হয় এবং স্থানটির নামে সম্মেলনের নাম স্থির হয়।
• এটি 1997 সালের আর্থ সামিটে(বিশ্ব সম্মেলন) বেশিরভাগ দেশ স্বাক্ষর করেছিল।
• আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেনি
• এটি 2012 সালের মধ্যে মূল গ্রীনহাউস গ্যাসের জন্য বাধ্যতামূলক হ্রাসের লক্ষ্যমাত্রা স্থির করে।

রিও সম্মেলন

• আর্থ সামিট বা বিশ্ব সম্মেলন নামে পরিচিত রিও সম্মেলন ছিল পরিবেশ ও উন্নয়ন সম্পর্কিত রাষ্ট্রপুঞ্জের সম্মেলন।
• এটি দীর্ঘ-পরিসরের প্রতিবেদন এবং কার্যকরকরণের পরিকল্পনা তৈরি করে যা পরিবেশগত সমস্যাগুলির বিষয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিয়াকলাপগুলির জন্য নির্দেশনা হিসাবে কাজ করে চলেছে যার মধ্যে স্থিতিশীল বিকাশ সম্পর্কিত ওয়ার্ল্ড সামিট (আর্থ সামিট 2002) এবং কিয়োটো প্রোটোকল অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
• এটি জীববৈচিত্র্য সম্পর্কিত সম্মেলন(CBD) এবং জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কিত রাষ্ট্রপুঞ্জের কাঠামো (UNFCCC) প্রতিষ্ঠার দিকে পরিচালিত করে।
• এটি অন্যান্য দেশের পরিবেশ সংক্রান্ত বিষয়কে ক্ষতি না করে প্রতিটি দেশকে তাদের অভ্যন্তরীণ সীমান্তের মধ্যে  থাকা প্রাকৃতিক সম্পদকে কাজে লাগানোর আদেশ দেয়
• এটি সকল দেশ ও স্থানীয় সরকারকে ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য পরিবেশ ও প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণের পরিকল্পনা বিকাশ ও বাস্তবায়নের আহ্বান জানায়।

অতএব, প্যারিস চুক্তিটি কেন্দ্রীয় লক্ষ্য হল বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি প্রাক-শিল্পায়ন যুগের  2 ডিগ্রি সেলসিয়াসের নীচে রেখে জলবায়ু পরিবর্তন জনিত সমস্যার বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী প্রতিক্রিয়া জোরদার করা

প্যারিস চুক্তি:

• প্যারিস চুক্তি (ফরাসি: L'accord de Paris) হল জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে একটি আইনত বাধ্যতামূলক আন্তর্জাতিক চুক্তি যা জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন অন ক্লাইমেট চেঞ্জ (UNFCCC)।
• এটি 12ই ডিসেম্বর 2015 -এ প্যারিসের COP 21-এ 196টি পক্ষ গৃহীত হয়েছিল এবং 4ঠা নভেম্বর 2016 -এ কার্যকর হয়।
• ফেব্রুয়ারী 2020 পর্যন্ত, সমস্ত UNFCCC সদস্য চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে, 189 জন এতে একটি পক্ষ হয়ে উঠেছে, এবং একমাত্র উল্লেখযোগ্য নির্গমনকারীরা যারা দল নয় তারা হল ইরান এবং তুরস্ক।

প্যারিস চুক্তির লক্ষ্য:

• প্রাক-শিল্প স্তরের তুলনায় বৈশ্বিক উষ্ণতাকে 2-এর নীচে সীমাবদ্ধ করুন , বিশেষত 1.5 ডিগ্রি সেলসিয়াস।
• শতাব্দীর মাঝামাঝি নাগাদ একটি জলবায়ু-নিরপেক্ষ বিশ্ব অর্জনের জন্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব গ্রীনহাউস গ্যাস নির্গমনের বৈশ্বিক শিখরে পৌঁছান।

• এটি জলবায়ু পরিবর্তনের উপর একটি আইনগতভাবে বাধ্যতামূলক চুক্তি ছিল এবং এই চুক্তির কেন্দ্রীয় লক্ষ্য ছিল জলবায়ু পরিবর্তনের হুমকির বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী প্রতিক্রিয়া শক্তিশালী করা।
• প্যারিস চুক্তির উদ্দেশ্য হল প্রাক-শিল্প স্তরের তুলনায় বৈশ্বিক উষ্ণতা 2-ডিগ্রী সেলসিয়াসের নীচে হ্রাস করা এবং তাপমাত্রা বৃদ্ধি 1.5 ডিগ্রি হ্রাস করার প্রচেষ্টা করা।
• এই চুক্তিটি এই জলবায়ু পরিবর্তন প্রক্রিয়ার প্রধান আলো কারণ এটিই প্রথম যেখানে সমস্ত দেশ একটি সাধারণ কারণের জন্য এবং জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য একত্রিত হয়েছে।
• এই চুক্তির লক্ষ্য জলবায়ু পরিবর্তন কমাতে এবং পরিবেশের ক্ষতি ও ক্ষয়ক্ষতি কমানোর জন্য বৈশ্বিক লক্ষ্য অভিযোজন।

এইভাবে, প্যারিস চুক্তির মূল লক্ষ্য হল জলবায়ু পরিবর্তনের হুমকির বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী প্রতিক্রিয়া জোরদার করা।

প্যারিস চুক্তি

• এটি COP21 সম্মেলন হিসাবেও পরিচিত যা বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি প্রাক-শিল্পায়ন যুগের 2-ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডের নীচে রাখার জন্য একটি আন্তর্জাতিক জলবায়ু চুক্তি।
• 196 টি আলোচনারত দেশ 12 ই ডিসেম্বর 2015 সালে এই চুক্তিতে সম্মত হয়েছিল এবং দীর্ঘমেয়াদী গ্রীনহাউস গ্যাস নির্গমন বিকাশের কৌশল নির্ধারণের জন্য 2016 সালের 4 নভেম্বর এটি কার্যকর হয়।
• এটি সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলির জন্য আইনতভাবে বাধ্যতামূলক নিয়ম ছিল
• উন্নয়নশীল দেশগুলিকে এই চুক্তিটি বাস্তবায়নের জন্য তাদের বিদ্যমান প্রযুক্তিগুলিকে উন্নত করতে সক্ষম করে তোলার জন্য উন্নত দেশগুলি কর্তৃক আর্থিক সহায়তা প্রদানের বাধ্যবাধকতা এই চুক্তির একটি অংশ।
• এটি 2025-2030 এর মধ্যে গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন হ্রাস করার লক্ষ্য নিয়েছে।

মন্ট্রিল প্রোটোকল

• ওজোন-ক্ষয়কারী রাসায়নিকগুলি পর্যায়ক্রমে অপসারণের উদ্দেশ্যে ও পৃথিবীর ওজোন স্তরটিকে রক্ষা করার জন্য এটি একটি বিশ্বব্যাপী চুক্তি।
• এটির ওজোন-ক্ষয়কারী রাসায়নিক উৎপাদন এবং ব্যবহার উভয়ই অন্তর্ভুক্ত।
• এটি 1987 সালে স্বাক্ষরিত হয়েছিল এবং 1989 সালে কার্যকর হয়েছিল।
• প্রোটোকল মান্যতাকারী দেশগুলি একটি সিদ্ধান্ত নিতে এবং আজ পর্যন্ত এর কাজকর্ম সম্পাদনের বিষয়ে পর্যালোচনা করতে বার্ষিক বৈঠকে মিলিত হয়।
• কিগালি চুক্তি হ'ল মন্ট্রিল প্রোটোকলের সাম্প্রতিক সংশোধন যা 2016 সালে HFC এর ধাপে ধাপে অপসারণের বিষয়তি অন্তর্ভুক্ত করে

কিয়োটো প্রোটোকল

• এটি রাষ্ট্রপুঞ্জের একটি চুক্তি যা স্বাক্ষরকারী দেশগুলিকে তাদের গ্রীনহাউস গ্যাস নিঃসরণ হ্রাস করতে বাধ্য করে।
• 1997 সালের ডিসেম্বর মাসে জাপানের কিয়োটোতে এই প্রোটোকলটির খসড়া তৈরি হয় এবং স্থানটির নামে সম্মেলনের নাম স্থির হয়।
• এটি 1997 সালের আর্থ সামিটে(বিশ্ব সম্মেলন) বেশিরভাগ দেশ স্বাক্ষর করেছিল।
• আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেনি
• এটি 2012 সালের মধ্যে মূল গ্রীনহাউস গ্যাসের জন্য বাধ্যতামূলক হ্রাসের লক্ষ্যমাত্রা স্থির করে।

রিও সম্মেলন

• আর্থ সামিট বা বিশ্ব সম্মেলন নামে পরিচিত রিও সম্মেলন ছিল পরিবেশ ও উন্নয়ন সম্পর্কিত রাষ্ট্রপুঞ্জের সম্মেলন।
• এটি দীর্ঘ-পরিসরের প্রতিবেদন এবং কার্যকরকরণের পরিকল্পনা তৈরি করে যা পরিবেশগত সমস্যাগুলির বিষয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিয়াকলাপগুলির জন্য নির্দেশনা হিসাবে কাজ করে চলেছে যার মধ্যে স্থিতিশীল বিকাশ সম্পর্কিত ওয়ার্ল্ড সামিট (আর্থ সামিট 2002) এবং কিয়োটো প্রোটোকল অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
• এটি জীববৈচিত্র্য সম্পর্কিত সম্মেলন(CBD) এবং জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কিত রাষ্ট্রপুঞ্জের কাঠামো (UNFCCC) প্রতিষ্ঠার দিকে পরিচালিত করে।
• এটি অন্যান্য দেশের পরিবেশ সংক্রান্ত বিষয়কে ক্ষতি না করে প্রতিটি দেশকে তাদের অভ্যন্তরীণ সীমান্তের মধ্যে  থাকা প্রাকৃতিক সম্পদকে কাজে লাগানোর আদেশ দেয়
• এটি সকল দেশ ও স্থানীয় সরকারকে ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য পরিবেশ ও প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণের পরিকল্পনা বিকাশ ও বাস্তবায়নের আহ্বান জানায়।

অতএব, প্যারিস চুক্তিটি কেন্দ্রীয় লক্ষ্য হল বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি প্রাক-শিল্পায়ন যুগের  2 ডিগ্রি সেলসিয়াসের নীচে রেখে জলবায়ু পরিবর্তন জনিত সমস্যার বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী প্রতিক্রিয়া জোরদার করা

প্যারিস চুক্তি:

• প্যারিস চুক্তি (ফরাসি: L'accord de Paris) হল জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে একটি আইনত বাধ্যতামূলক আন্তর্জাতিক চুক্তি যা জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন অন ক্লাইমেট চেঞ্জ (UNFCCC)।
• এটি 12ই ডিসেম্বর 2015 -এ প্যারিসের COP 21-এ 196টি পক্ষ গৃহীত হয়েছিল এবং 4ঠা নভেম্বর 2016 -এ কার্যকর হয়।
• ফেব্রুয়ারী 2020 পর্যন্ত, সমস্ত UNFCCC সদস্য চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে, 189 জন এতে একটি পক্ষ হয়ে উঠেছে, এবং একমাত্র উল্লেখযোগ্য নির্গমনকারীরা যারা দল নয় তারা হল ইরান এবং তুরস্ক।

প্যারিস চুক্তির লক্ষ্য:

• প্রাক-শিল্প স্তরের তুলনায় বৈশ্বিক উষ্ণতাকে 2-এর নীচে সীমাবদ্ধ করুন , বিশেষত 1.5 ডিগ্রি সেলসিয়াস।
• শতাব্দীর মাঝামাঝি নাগাদ একটি জলবায়ু-নিরপেক্ষ বিশ্ব অর্জনের জন্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব গ্রীনহাউস গ্যাস নির্গমনের বৈশ্বিক শিখরে পৌঁছান।

• এটি জলবায়ু পরিবর্তনের উপর একটি আইনগতভাবে বাধ্যতামূলক চুক্তি ছিল এবং এই চুক্তির কেন্দ্রীয় লক্ষ্য ছিল জলবায়ু পরিবর্তনের হুমকির বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী প্রতিক্রিয়া শক্তিশালী করা।
• প্যারিস চুক্তির উদ্দেশ্য হল প্রাক-শিল্প স্তরের তুলনায় বৈশ্বিক উষ্ণতা 2-ডিগ্রী সেলসিয়াসের নীচে হ্রাস করা এবং তাপমাত্রা বৃদ্ধি 1.5 ডিগ্রি হ্রাস করার প্রচেষ্টা করা।
• এই চুক্তিটি এই জলবায়ু পরিবর্তন প্রক্রিয়ার প্রধান আলো কারণ এটিই প্রথম যেখানে সমস্ত দেশ একটি সাধারণ কারণের জন্য এবং জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য একত্রিত হয়েছে।
• এই চুক্তির লক্ষ্য জলবায়ু পরিবর্তন কমাতে এবং পরিবেশের ক্ষতি ও ক্ষয়ক্ষতি কমানোর জন্য বৈশ্বিক লক্ষ্য অভিযোজন।

এইভাবে, প্যারিস চুক্তির মূল লক্ষ্য হল জলবায়ু পরিবর্তনের হুমকির বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী প্রতিক্রিয়া জোরদার করা।